রংপুর সিটিকর্পোরেশনের তত্তাবধায়ক প্রকৌশলী এমদাদ হোসেন এর বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দূর্নীতির এক লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে রংপুর সিটি কর্পোরেশনের তত্তাবধায়ক প্রকৌশলী এমদাদ হোসেন এর বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।
অভিযোগে জনা গেছে, অনুমোদিত ডিপিপি উপেক্ষা করে পছন্দের ব্যক্তি/ প্রতিষ্ঠানকে কাজ প্রদানের উদ্দেশ্যে এলইডি বাল্বের স্পেসিফিকেশন ও কান্ট্রি অব অরিজিন পরিবর্তনকরণ,একটি প্রকল্প পরিচালক শুধুমাত্র একটি প্রকল্পের পরিচালক থাকবেন মর্মে সরকারি নির্দেশনা থাকলেও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী একই সঙ্গে ৫ টি প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন।
অনুমোদিত অন্যান্য প্রকল্পেও উৎকোচের বিনিময়ে নিজ ইচ্ছে মত সাইট পরিবর্তন। বিনা টেন্ডারে পিপিআর অনুসরণ না করে দুটি এম্বুলেন্স ক্রয় করেন।দ্বিতীয় বিবাহ করে প্রায় ৯ বছর সংসার দুই ছেলে সন্তান থাকার পরও আয়কর নথিতে ভরনপোষণ সহ যাবতীয় ব্যয় প্রদর্শন না করা।ইতিপূর্বে দুদকে বিভিন্ন অনিয়মের মাধ্যমে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগ থাকলেও অদ্যবধি বিচারের সম্মুখীন হয় নাই।
সাবেক মেয়র মৃত সরফুদ্দীন আহমেদ ঝন্টুর সাক্ষর জাল করে দপ্তরের সকল টেন্ডার নথি পরিবর্তন ও প্রয়োজনীয়,সকল কাগজ,নিজের ইচ্ছে মতো স্বাক্ষর জাল করে তৈরি করেন। ধারাবাহিক ভাবে সাতটি অভিযোগের বিস্তারিত আসছে রংপুর সিটি করপোরেশন এর দূর্নীতির চিত্রের সাতিটি পর্ব।
সকলের জোর দাবী তদন্ত সাপেক্ষে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয় ব্যবস্থা গ্রহন করবে।
এবিষয়ে তথ্য প্রমানাদি সহ অভিযোগ দেয়া হয়েছে মূখ্য সচিব প্রধান মন্ত্রী কার্যালয়,সিনিয়র সচিব, স্থানীয় সরকার বিভাগ, ভৌত অবকাঠামো বিভাগ, পরিকল্পনা মন্রনালয়,মহাপুলিশ পরিদর্শক,বিভাগীয় কমিশনার, দূর্নীতি দমন কমিশন, প্রধানমম্রীর একান্ত সচিব, ডিজি এফ আই,এন,এস,আই,জেলা প্রশাসক,বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদক বৃন্দ।